সাভার প্রতিনিধি:
আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহবায়ক কবির হোসেন সরকারের নামে বেশ কিছুদিন ধরেই aরকম সংবাদ। আর এই সংবাদদের পরিপ্রেক্ষিতে গত বেশ কিছু দিন অত্র এলাকায় বসবাসরত সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ থেকে রাজনৈতিক নেতাসহ প্রায় ডজন খানেক লোকের সাথে কথা হয় কবির সরকার কে নিয়ে। 
এ প্রসঙ্গে অত্র এলাকায় বসবাসরত নানা জনের তথ্যের ভিত্তিতে জানাযায়, মোঃ কবির হোসেন সরকার আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী সরকার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদা মরহুম সবেদ আলি সরকার তৎকালীন সাভার থানা আওয়ামী লীগের  প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন।তার পিতা মরহুম গিয়াসউদ্দিন সরকার জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন। আর তারই ধারাবাহিকতায় কবির হোসেন সরকার আওয়ামী পরিবারের সন্তান হয়ে সে তার পারিবারিক ঐতিহ্য এখন ও আগলে রেখেছেন। নিজের পৈত্রিক সম্পদ বিক্রি করে রাজনীতির পেছনে আকাতরে অর্থ ঢেলেছেন বিনিময়ে অর্জন করেছেন লাখো মানুষের ভালবাসা। 
 বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হয়ে প্রধানমন্ত্রীর দেখানো এগিয়ে চলেছেন  যুবলীগের এই নেতা।
বিগত দিনে দলের আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন সবার আগে।
পরিশ্রম করে হালাল ব্যবসা ও একনিষ্ঠ রাজনীতির মাধ্যমে নিজেকে তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন তিনি।
 ইতিমধ্যে এই তরুণ রাজনৈতিক নেতা দলীয় নেতাকর্মী ও সমাজের অসহায় দারিদ্র মানুষের সাহায্য সহযোগীতা করে জনসাধারণের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। অবদান রেখেছেন বহু অসহায় হতদরিদ্র মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে।
এ ছাড়াও সদ্য সমাপ্ত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৯ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দেশ বরেণ্য চিকিৎসক ডাঃএনামুর রহমানের বিশাল বিজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। নির্বাচনে খরচ করেন ব্যক্তিগত অর্থ।
এ কারণে ডাঃ এনামুর রহমানসহ দলীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসীর কাছে দিন দিন আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন এই নেতা।
এ প্রসঙ্গে এই প্রতিবেদক কে আশুলিয়া থানা যুবরীগের আহবায়ক কবির হোসেন সরকার বলেন,
 আপনারা ভালভাবে খোঁজ খবর নিয়ে আমার বিরুদ্ধে নিউজ করেন সমস্যা নাই কিন্তু কারো প্ররোচনায় আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাবেন না প্লিজ। 
আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাতে চাই, সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামীলীগে ঘাপটি মেরে থাকা একটি কুচক্রী মহল আমাকে এবং আমার পরিবারকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচারের এক জঘন্য খেলায় মেতে উঠেছে।যারা সত্যিকারের বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতির ধারক বাহক তারা আমাকে এবং আমার পরিবারকে চিনে এবং জানে।কিন্তু যারা দলীয় স্বার্থের চাইতে ব্যক্তিস্বার্থের রাজনীতি করে আজ আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়েছে সেই সুখের পায়রাদের উদ্দ্যেশ্যে কিছু কথা বলতে চাই,আমি কবির হোসেন সরকার আওয়ামীলীগের রক্তে আমার জন্ম,আমার দাদা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মরহুম সবেদ আলী সরকার সাভার থানা আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন,আমি  বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এবং স্নেহের বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম গিয়াসউদ্দিন সরকারের সন্তান। বিএনপি জামাতের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথে একজন লড়াকু সৈনিক হিসেবে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার কারনে আমি বারবার কারাভোগ করেছি এবং লোমহর্ষক অমানবিক নির্যাতনের স্বীকার হয়েছি।জাতিরজনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে সফল রাষ্ট্রনায়ক দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে আশুলিয়া থানা যুবলীগকে সুংসংগঠিত করতে দীর্ঘ ১৮ বছর রাজনৈতিক লড়াই সংগ্রাম চালিয়ে গেছি।আমার রাজনৈতিক নেতা এবং আমার অভিভাবক সাভার আশুলিয়ায় গণমানুষের নেতা মাননীয় দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ এনামুর রহমান এনাম(এমপি ঢাকা - ১৯) আমি তার হাতকে শক্তিশালী করতে তাঁর নির্দেশকে জীবনের পাথেয় মনে করে রাজনৈতিক লড়াই সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছি।দীর্ঘ দিনের মাঠের রাজনীতি, ত্যাগ তিতিক্ষা আর মাননীয় দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ এনামুর রহমান এনাম ভাইয়ের ( এমপি ঢাকা - ১৯) সুপারিশে বাংলাদেশ আওয়ামীযুবলীগ কেন্দ্রিয় কমিটি আমাকে আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহ্বায়কের গুরু দায়িত্ব অর্পণ করে।আমি অদ্যাবধি এনাম ভাইয়ের দিকনির্দেশনা মোতাবেক আমি আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে চলছি।আমি দল ধ্বংসকারী অপশক্তিকে হুশিয়ার করে বলতে  চাই,যত মিথ্যাচার আর অপরাজনীতি করুক না কেন আমাকে বঙ্গবন্ধু  এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার আদর্শ এবং এনাম ভাইয়ের দিকনির্দেশনা বাস্তবায়নের পথ থেকে এক চুলও পিছু হটাতে পারবেনা।
 কিছু সাংবাদিক ভাইয়েরা লিখেছে আমার গাড়ির বাড়ির কথা, তাদের জানাতে চাই, 
আমি একটি ধর্ণাঢ্য পরিবারের সন্তান আমি ইচ্ছে করলে প্রাডু গাড়ি চালাতেই পারি তার পরেও উত্তরার লংকা বাংলা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে আমি গাড়িটি কিনেছি, আর বাড়ি করতে বেশকিছু পরিমান জমি বিক্রয় করতে হয়েছে । সাংবাদিক ভাইদের নিকট অনুরোধ আপনাদের কাজ সত্যটা মানুষের কাছে তুলে ধরা।
দয়া করে মিথ্যা ভিওিহীন সংবাদ প্রচার বন্ধ করুন।